তৃণমূলীরা ৮ নম্বর ভেরিফিকেশনে শোচনীয় ভাবে হেরে যাওয়ায় ইউনিয়নটাই প্রায় অস্তিত্বহীন হয়ে যাওয়ায় এবার ৯ম মেম্বারশিপ ভেরিফিকেশনে লড়াই করার সাহস দেখায়নি। বিজেপির ইউনিয়ন লড়াই করে সারা ভারতবর্ষে ৩০টা সার্কেল মিলিয়ে ৫% ভোট পেয়েছে। মিডিয়াতে বাইনারি তৈরির জন্য প্রতি সন্ধ্যায় আসর বসানো যাদের উদ্দেশ্যে সেই রথী মহারথীর এই হল হাল। লাল ঝান্ডার ইউনিয়ন বি এস এন এল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন সারা ভারতবর্ষে ৪৮.৬২% এবং পশ্চিমবঙ্গে ৭৫% ভোট পেয়েছে। সারা ভারতে এবং এই বাংলায় যখন লাল ঝান্ডাকে ক্রমাগত কোনঠাসা করার চেষ্টা চলছে তখন এই বিপুল জয় অভূতপূর্ব। ৮০০০০ কর্মীকে ভি আর এস দিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়ার পর নড়বড়ে সংগঠনকে আবার একটু একটু করে গড়ে তুলে এই জয় প্রায় নতুন প্রজন্মকে সামনে রেখেই। কোভিড কালে যখন সব সংগঠন ঘরে ঢুকে গিয়েছিল ভয়ে তখন একমাত্র লাল ঝান্ডার ইউনিয়ন কর্মীদের পাশে থেকেছে প্রতিনিয়ত। সংস্থার টাওয়ার, কেবল্ সব বিক্রি করে দিতে চাইছে সরকার।৪ জি চালু করতে গড়িমসি করছে প্রাইভেট অপারেটরদের সুবিধা করে দিতেই। বেতন চুক্তি, নতুন প্রমোশন আদায় করা যায়নি, তা সত্বেও এই বিপুল জয় আসলে সরকারের শ্রমিক কর্মচারী নীতির বিরুদ্ধে। তাই এই জয় রাজনৈতিক। এই অভূতপূর্ব, বিপুল জয়ে আসলে শ্রমিক কর্মচারীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলছে *”.. অনাচার করো যদি, রাজা তবে ছাড়ো গদি। “*